- গোল্ডেন মনিরের জাদু-৮ কেজি সোনা বৈধ-র্যাবের মামলায় খালাস সেই মনির
- ডালমে কুচ কালা- বাংলাদেশ ব্যাংকে
- সামিটের নদী দখলদারি! কীর্তনখোলায় নদীর ওপর সাইনবোর্ড!
- শাহআলী থানায় ৩ কামলা পুলিশের ছামারি
- ভোটে টাকা কেলেংকারি-প্রার্থীসহ ১১ কর্মী মুক্ত-২ ব্যাগ টাকা জব্দ
- ভোটে টাকা কেলেংকারি-প্রার্থীসহ ১১ কর্মী মুক্ত-
- রোহিঙ্গাদের জন্য আরও তহবিল চাই-পোপকে প্রধানমন্ত্রী
- কেএনএফ সন্ত্রাসীদের নির্মূল করেন:জিএম কাদের
- কেএনএফ সন্ত্রাসীদের নির্মূল করেন:জিএম কাদের
- আলমারির ভেতর থেকে পাকড়াও কেএনএফ ‘প্রধান সমন্বয়ক’ বম
- জেম হত্যার বিচার নাপেলে পদত্যাগ করব:এমপি ওদুদ
- কুকিচিনের সঙ্গে মিশেছে বিএনপি-গণপূর্তমন্ত্রী
- বেগম খালেদা জিয়ার জীবন ও সংগ্রাম গ্রন্থ হস্তান্তর
- বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ছেন প্রধানমন্ত্রী: মাহমুদ আলী
- ইমরান খানকে জেলে হত্যার চেষ্ঠা
- ১১৯ কোটি টাকা কর দিতেই হচ্ছে ড.ইউনূসকে
- বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এখন বিশ্ব ঐতিহ্য:প্রধানমন্ত্রী
- রূপগঞ্জে কেটলির সমন্বয়কারীর বাড়িতে আগুন
- কেটলির ভোট জোরপূর্বক নিয়েছে নৌকার গাজী
- দুবাই রাব্বির গোল্ড স্মাগলিং
- নূর আলী’দের ফেসবুকাঘাত-
- নিরপেক্ষ ভোট হবে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- সোয়া কোটি টাকা জেতার অফার জুয়ার বিজ্ঞাপনে সাকিব
- পরিমনি’র গানের সর্বাঙ্গে সেক্স আর…
- বিছানায় সাকিব পরিমনির হট কিস
- সেক্সবোম্ব আাঁচল’কে নিয়ে তোলপাড়
- কম সেক্সি নারীদের যৌন আকাংখা…
- চোখের ভাষা প্রেম ভালবাসা বোঝার…
- ছেলেদের টেক্কা দিল রেহেনা-পূজা জোরপূর্বক…
- হালের সেনসেশন সেক্সি নায়িকা পরীমনিকে…
- মেয়েদের ফুটবলে যথেচ্ছ যৌন নিগ্রহ-সমকামী…
- বঙ্গ ললনার রোমাঞ্চ শাড়িতে শরীর…
- সাকিবকে মুশফিককে ফাঁদে ফেলতে সেক্সি…
- নায়িকার শরীর নিয়ে নোংরা টানাটানি-সেক্স…
- সুন্দরী বিমানবালার সেক্সি ছবি তোলার…
- বিশ্বের সবচেয়ে দামী পাথর চান-
- সাকিবের বউয়ের সেক্সি কালচার ফেসবুকে…
- বাসর রাতে সাদা চাদরে বধুর…
- পরী মনির বিএমডব্লিউ গাড়ি-টাকার গাছ…
- মুশফিকের ‘বউ-ভাগ্য’ সেঞ্চুরি
- কলিকালের পাগলা বাবা ফকির বাবা…
- সাকিব অপু বিশ্বাস নাটকে ফেসবুকে…
- অটো ব্রিকস:২ লাখ কৃষিজমি রক্ষা…
[print-me] বিশেষ প্রতিবেদক.ঢাকা:সন্দেহাতীতভাবেই কিংবদন্তি—কলিন কাউড্রে। ১৯৬০ সালে ওভাল টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পুলারকে সঙ্গে নিয়ে কাউড্রে ২৯০ রানের জুটি গড়েছিলেন। ম্যাচের তৃতীয় ইনিংসে উদ্বোধনী জুটিতে সেটাই ছিল সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। একটুর জন্য তিন শ ছুঁতে পারেনি সেই জুটি।
স্বর্গ থেকে হয়তো পুলারের পাশে বসে কাউড্রে দেখলেন, ৫৫ বছর আগে তাঁরা যা পারেননি, সেটাই করে দেখালেন বাংলাদেশের দুই ব্যাটসম্যান। এই প্রথম টেস্টের তৃতীয় ইনিংসে উদ্বোধনী জুটিতে এল ৩০০ রান। দলের দ্বিতীয় ইনিংসেও উদ্বোধনী জুটিতে ৩০০ রান এল এই প্রথম।
তামিম-ইমরুল মিলে যা খেলেছেন, তাতে আক্ষেপের সুযোগ নেই। তবে আজ ম্যাচ শেষে রেকর্ড বইটই ঘাঁটলে দুজনের একটু হলেও কষ্ট লাগবে এই ভেবে—আর মাত্র ১৭টি রানই তো দরকার ছিল। ইশ্, মাত্র ১৭ রান। কী হতো? টেস্ট ক্রিকেটের ১৩৮ বছরের ইতিহাস। খুলনা টেস্টটা যেমন ২ হাজার ১৫৯তম টেস্ট। উদ্বোধনী জুটি হয়েছে ৭ হাজার ৮৯৯ বার। পরিসংখ্যানের এত এত গিজগিজে ভিড়ে তামিম-ইমরুল সর্বকালের সেরা দশ ওপেনিং জুটির তালিকায় নাম লেখাতে পারতেন। মাত্র ১৭ রানের জন্য হলো না।
অবশ্য যা হয়েছে, সেটাও বা কম কীসে? উদ্বোধনী জুটির ইতিহাসে এই জুটির ঠাঁই এখন ১২ নম্বরে। পেছনে ফেলেছেন এমন একটা জুটিকে, যাঁদের ইতিহাসেরই সর্বকালের সেরা জুটি মানা হয়। গর্ডন গ্রিনিজ আর ডেসমন্ড হেইন্স। ১৯৯০ সালের অ্যান্টিগা টেস্টে ২৯৮ করেছিলেন এই দুজন। ২৯৮ রানের আরেকটি উদ্বোধনী জুটির রেকর্ডের অংশীদার ছিলেন এমন একজন তো প্রেসবক্সে বসেই তামিম-ইমরুলকে প্রশংসার বৃষ্টিতে ভেজালেন—আমির সোহেল।
একটি রেকর্ডে অবশ্য সর্বকালের সেরা দশ জুটির তালিকায় ঠিকই নাম উঠে গেল দুজনের। দলের দ্বিতীয় ইনিংসে যেকোনো উইকেট জুটিতে রান করার তালিকায় ঠিক দশ নম্বরে আছে ৩১২ রানের এই জুটি। ১৯৯১ ওয়েলিংটন টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচের তৃতীয় আর দলের দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৬৭ রানের জুটি গড়েছিলেন মার্টিন ক্রো আর অ্যান্ড্রু জোন্স। সেটি অবশ্য ছিল তৃতীয় উইকেটে।
আরেকটি তালিকায় এই জুটি উঠে এসেছেন সেরা পাঁচে! সাধারণত এই উপমহাদেশের উইকেটগুলো হয় রানপ্রসবা। ব্যাটসম্যানদের বন্ধু। ক্রিকেটের বড় বড় জুটিগুলোর ভেন্যুর দিকে তাকালেই তাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উঠে আসে উপমহাদেশেরই কোনো মাঠের নাম। সেই এশিয়ায় খেলা টেস্টে উদ্বোধনী জুটিতে ঠিক পাঁচে আছেন তামিম-ইমরুল। এশিয়ায় ৪০০ রানের উদ্বোধনী জুটিই আছে তিনটি। ৪১৫ রান নিয়ে সবার ওপরে নিল ম্যাকেঞ্জি আর গ্রায়েম স্মিথ। কোন দলের বিপক্ষে? বাংলাদেশ!
২০০৮ সালের সেই চট্টগ্রাম টেস্ট দেখার অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের যে সমর্থকদের আছে, তাঁরাই খুব ভালো করে জানেন, কী এক অসহ্য যন্ত্রণা সহ্য করে দেখতে হয়েছিল ম্যাচটি। টস জিতে ব্যাট করতে নেমেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রথম দিনের দৃশ্যটা যেন ছিল লুপে আটকে পড়া ছোট্ট একটা ভিডিও। একপ্রান্ত থেকে বাংলাদেশের বোলাররা বল করে যাচ্ছেন, স্মিথ নয়তো ম্যাকেঞ্জি মেরেই চলেছেন।
রানের পর রান, উইকেটের দেখা নেই। সারাটা দিন!তামিম-ইমরুলরা সেই অভিজ্ঞতাটা ফিরিয়ে দিলেন। বুঝিয়ে দিলেন, সাদা পোশাকেও রঙিন স্বপ্ন দেখার দিন চলে এসেছে। আসছে দিন সমূহ উজ্জ্বল! প্লিজ ইমরুল, প্রতি ম্যাচে না হোক, মাঝে মধ্যেই তামিমকে বলবেন, ‘চল, রেকর্ড ভাঙি!’