• শুক্রবার , ৩ মে ২০২৪

দিলীপ কুমারের সমর্থকদের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা


প্রকাশিত: ১০:৩৮ পিএম, ২৬ ডিসেম্বর ২৩ , মঙ্গলবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ২১ বার

 

দিলীপ কুমার আগরওয়ালার ২৯ জন কর্মী-সমর্থকের নাম উল্লেখ করে অপহরণের চেষ্টা, নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা ও মারধরের অভিযোগ এনে গত রোববার দুপুরে সদর থানায় এজাহার দাখিল করেন।

 

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি : চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল প্রতীক) দিলীপ কুমার আগরওয়ালাকে অপহরণচেষ্টা, তার কর্মী-সমর্থকদের মারধর করার অভিযোগে করা মামলার পর একই অভিযোগে পাল্টা মামলা করেছেন নৌকা প্রার্থীর এক সমর্থক। নৌকা প্রতীকের কর্মী হাশেম আলী বাদী হয়ে সদর উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়নের সুবদিয়া গ্রামের বাসিন্দা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাসসহ দিলীপ কুমার আগরওয়ালার ২৯ জন কর্মী-সমর্থকের নাম উল্লেখ করে অপহরণের চেষ্টা, নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা ও মারধরের অভিযোগ এনে গত রোববার দুপুরে সদর থানায় এজাহার দাখিল করেন।

সদর থানা পুলিশ পরে তা মামলা হিসেবে গ্রহণ করলেও কাউকে গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী। তিনি জানান, দুটি মামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে ভাণ্ডারদহ এলাকায় নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা নৌকা প্রতীকের কর্মী-সমর্থকদের প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েন।

ঘটনার পর পরদিন রোববার ভোরে ঈগল প্রতীকের প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়কারী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মালেক বাদী হয়ে আটক পাঁচজনসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে ১০০ থেকে ১২০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির নামে মামলা করেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন) সোমবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে দিলীপ কুমার আগরওয়ালার পক্ষে করা মামলায় আনা অভিযোগকে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট বলে দাবি করেন।

তিনি বলেন, ‘রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক কিসিঞ্জার চাকমা ও জেলার পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। শনিবার রাতের ঘটনার প্রকৃত চিত্র ও আওয়ামী লীগের অবস্থান বিষয়ে তাদের অবহিত করা হয়েছে। আশা করি তারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। ’