তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার দেশ ও জাতির গর্ব-প্রকৌশলী মেহেদী হাসান
বিশেষ প্রতিনিধি : দেশের বিশিস্ট প্রকাশক, প্রকাশনা শিল্পে ডিজিটাইলাইজেশনের অন্যতম উদ্যোক্তা অমিকন পাবলিশিং হাউজের চেয়ারম্যান এবং সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির পরিচালক প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেছেন, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার দেশ ও জাতির গর্ব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোস্তাফা জব্বার কে মন্ত্রী করে দেশকে ডিজিটালাইজেশনের বাস্তব পথে এগিয়ে নিয়ে গেছেন বলে প্রকৌশলী মেহেদী হাসান সরকার প্রধান শেখ হাসিনা ও তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার কে আন্তরিক মোবারকবাদ ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।একই সঙ্গে তিনি সরকারের নতুন অপর মন্ত্রীদেরকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার প্রকৌশলী মেহেদী হাসান মিডিয়ায় প্রেরিত এক বিবৃতিতে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে মোস্তাফা জব্বার একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি মুজিব বাহিনীর খালিয়াজুরি থানার সহ অধিনায়ক ছিলেন। তার বাড়ীর পাশের সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার ১৬১ জন রাজাকার যুদ্ধোত্তরকালে তার কাছে আত্মসমর্পণ করে যার মধ্যে ১০৮ জনকে মুক্তিযোদ্ধারা হত্যা করেছিল।
বিবৃতিতে প্রকৌশলী মেহেদী হাসান আরো বলেন, বলেন, মোস্তফা জব্বার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক অনেক কমিটির সদস্য। তিনি কপিরাইট বোর্ড এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটির সদস্য। ২০০৭ সালের ২৬ মার্চ তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ ধারণা সম্পর্কে প্রথম নিবন্ধ লেখেন এবং তার দ্বারাই ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার লিপিবদ্ধ হয়।
তারই ধারাবাহিকতায় ১২ ডিসেম্বর ২০০৮ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন এবং বাংলাদেশ সরকার এখন সেই প্রতিশ্রুতি বা ঘোষণা বাস্তবায়ন করছে। তিনি কম্পিউটার বিষয়ে অনেকগুলো বই লিখেছেন। দেশের কম্পিউটার বিষয়ক পত্রিকাসমূহে ব্যাপকভাবে লেখালেখিতে ব্যস্ত থাকা মোস্তাফা জব্বার নবম ও দশম শ্রেণীর কম্পিউটার বিষয়ক পাঠ্যপুস্তক মাধ্যমিক কম্পিউটার শিক্ষা বইটির লেখক।
তার লেখা “কম্পিউটার ও ইনফরমেশন টেকনোলজি” এবং “একাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেম” স্নাতক পর্যায়ের পাঠ্য বই। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের “তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি” বই-এর লেখক তিনি। এছাড়াও উচ্চ মাধ্যমিক কম্পিউটার শিক্ষা, দুই খন্ডের প্রাথমিক কম্পিউটার শিক্ষা, মাল্টিমিডিয়া ও অন্যান্য প্রসঙ্গ ছাড়াও তার লেখা কম্পিউটারে প্রকাশনা, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল ও তার সম্পাদিত কম্পিউটার অভিধান ব্যাপকভাবে প্রচলিত কম্পিউটার বিষয়ক বই।