• শনিবার , ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অবশেষে বিমানে জামাল উদ্দিন যুগ খতম- নয়া চেয়ারম্যান হলেন-এয়ার মার্শাল ইনামুল বারী


প্রকাশিত: ৯:০৫ পিএম, ২৯ মার্চ ১৬ , মঙ্গলবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ১২২ বার

 

শফিক রহমান : অবশেষে বিমানে জামাল উদ্দিনের যুগ খতম হলো।এবার ১৩ জনকে নিয়ে বিমানের পরিচালনা biman-jamal-www.jatirkhantha.com.bdপর্ষদ পুনর্গঠন করেছে সরকার।নতুন চেয়ারম্যান নিযুক্ত হয়েছেন বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান এয়ার মার্শাল মো. ইনামুল বারী।এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর পুনর্গঠিত হলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। এর সঙ্গে খতম হলো বিমানে জামাল উদ্দিন যুগের।

enamulbari-www.jatirkhantha.com.bdমঙ্গলবার বিমানের সার্বিক কর্মকাণ্ড এবং উন্নয়ন কাজকে গতিশীল করতে ১৩ জনের সমন্বয়ে পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করা হয়। চলতি বছরের জন্য নতুন পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান এয়ার মার্শাল মো. ইনামুল বারী।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০০৭ সালের ১১ জুলাই জারি করা বাংলাদেশ বিমান করপোরেশন (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স, ২০০৭ এর আলোকে করপোরেশন থেকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদ দ্যা কোম্পানি অ্যাক্ট ১৯৯৪ এর আওতায় স্বাক্ষরিত আর্টিকেল অব অ্যাসোসিয়েশন অব বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড এর অনুচ্ছেদ-৩৮ অনুযায়ী বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়েছে।

বোর্ডের অন্য পরিচালকরা হলেন অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, সাবেক সচিব (পিআরএল ভোগরত) মো. নজরুল ইসলাম খান, বিমান বাহিনীর সহকারী প্রধান (অপারশন অ্যান্ড ট্রেনিং), বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার ইন চিফ, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, সাবেক অতিরিক্ত সচিব (পিআরএল ভোগরত) তাপস কুমার রায়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার তানজিবুল আলশ, বিজিএমইএ’র সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, ইমার্জিং রিসোর্সেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর-ই-খোদা আব্দুল মবিন এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, নতুন বোর্ড বিমানের জন্য এক ‘রাঙা প্রভাত’ নিয়ে আসবে। বিমান আবার বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম ও মর্যাদার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে এবং বিমান হবে বাংলাদেশের ‘মেঘদূত’।