• মঙ্গলবার , ৭ মে ২০২৪

সিমকার্ড নিবন্ধনে এবার আঙ্গুলের ছাপ দিতে হবে


প্রকাশিত: ৭:৩৭ পিএম, ১৫ নভেম্বর ১৫ , রোববার

নিউজটি পড়া হয়েছে ৪৪ বার

স্টাফ  রিপোর্টার:   পরীক্ষামূলকভাবে বায়োমেট্রিক বা আঙুলের ছাপ পদ্ধতিতে সিমকার্ড রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে।পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী রাজধানী ঢাকা সহ সারা দেশে বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরের নিজস্ব গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে রোববার এ কার্যক্রম শুরু হয়।মোবাইল ফোন অপারটেsimcard-www.jatirkhantha.com.bdরদের সংগঠন অ্যামটব সূত্র জানায়, পরীক্ষামূলক কার্যক্রমে যেসব গ্রাহকরা সেবা নিতে আসবেন তাদের কাছ থেকেই আঙুলের ছাপ নেওয়া হবে।

এ ছাড়া যে কোন গ্রাহক নিজের ইচ্ছায় গিয়েও আঙুলের ছাপ দিয়ে নিজের নিবন্ধন তথ্য হালনাগাদ করতে পারবেন।তবে নতুন সিমকার্ড ক্রেতাদের অবশ্যই বায়োমেট্রিক মেশিনে আঙুলের ছাপ দিতে হবে। এ সময় বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান ড.শাহজাহান মাহমুদ তার সঙ্গে ছিলেন।

পরীক্ষামূলক বায়োমেট্রিক পদ্ধতি প্রয়োগের প্রথম দিনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম গুলশানে গ্রামীণ ফোন, রবি, বাংলালিংক, টেলিটক এবং এয়াটেলের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে এ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।এ সময় তিনি স্বচক্ষে কেন্দ্রগুলোতে বায়োমেট্রিক মেশিন স্থাপন হয়েছে কিনা তা দেখেন এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট অপারেটরে গ্রাহক সেবা কর্মকর্তা এবং গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলেন।

পরে তিনি সাংবাদিকদের জানান, পরীক্ষামূলক কার্যক্রম হচ্ছে এই পদ্ধতি চূড়ান্তভাবে প্রয়োগের প্রস্তুতি পর্ব। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই পদ্ধতিতে সিমকার্ড নিবন্ধন সব গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য হবে।অ্যামটব সূত্র জানায়, ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে সব অপারেটরের নিজস্ব গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের বাইরে সকল অনুমোদিত ডিলারের কাছেও বায়োমেট্রিক মেশিন পৌঁছে দেওয়া হবে।

বিটিআরসি’র পূর্ব নির্দেশনা অনুযায়ী শুধুমাত্র মোবাইল ফোন অপারেটরদের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে জাতীয় পরিচয় পত্র ছাড়াও পাসপোর্ট নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং জন্মনিবন্ধন সনদ সিমকার্ড কেনা যাবে।কিন্তু এর বাইরে অনুমোদিত ডিলারের কাছ  থেকে সিমকার্ড কিনতে হলে অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর দিতে হবে। সিমকার্ড প্রতিস্থাপনেও বায়োমেট্রিক মেশিনে আঙুলের ছাপ দিতে হবে।

বায়োমেট্রিক পদ্ধতির প্রয়োগ তত্ত্বাবধানের জন্য এরই মধ্যে বিটিআরসিতে ‘বায়োরেমট্রিক ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্লাটফরম স্থাপন করা হয়েছে। এই প্লাটফরম থেকে গ্রাহকের দেওয়া তথ্য যাচাই এর পর তা জাতীয় পরিচয় তথ্য ভান্ডারে সংরক্ষণ করা হবে।এ ছাড়া ১৬০০ নম্বরে জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর, জন্ম তারিখ এবং নিজের নাম এসএমএস আকারে পাঠিয়ে এব অনলাইনে তথ্য যাচাই অব্যাহত রয়েছে।