• শনিবার , ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

১৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকারের পতন হবে-জয়নুল আবেদীন


প্রকাশিত: ৬:১৬ পিএম, ১ ফেব্রুয়ারি ১৫ , রোববার

নিউজটি পড়া হয়েছে ৭৩ বার

নির্দলীয় সরকারের অধীনে মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে গত ৫ জানুয়ারি থেকে অবরোধ চালিয়ে যাচ্ছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দল। সেই সঙ্গে বিরতি দিয়ে হরতালও দিচ্ছে।বিক্ষিপ্ত বোমাবাজি ও গাড়ি পোড়ানোর মধ্য দিয়ে চলা এই অবরোধ ও হরতালে নাশকতা কঠোর হাতে দমনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার।

সরকারের কঠোর অবস্থানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কয়েকদিন অবরুদ্ধ ছিলেন তার কার্যালয়ে। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের বেশ কয়েকজন নেতা গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন, অন্যরাও প্রকাশ্যে আসছেন না।  এই পরিস্থিতির মধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নুল বলেন, চলমান এই আন্দোলনে জনগণের দাবির মুখে ১৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই এই অবৈধ সরকারের পতন হবে।

এই আইনজীবী নেতার আগে গত নভেম্বরে বিএনপিঘনিষ্ঠ অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদেএক অনুষ্ঠানে বক্তব্যে আগামী মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে রাষ্ট্রক্ষমতায় পরিবর্তনের আশার কথা জানিয়েছিলেন।রাষ্ট্রবিজ্ঞানের যদি যর্থাথতা থাকে, আমার চিন্তাভাবনা যদি ঋজু হয়, তাহলে মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে দেশের চেহারা এমন থাকবে না। মাঝখানের সময়টাতে আন্দোলনে মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়বে।

বিএনপি মধ্যবর্তী নির্বাচন চাইলেও তাতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কোনো কর্ণপাত নেই। বিএনপির আন্দোলনের সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে আওয়ামী লীগ নেতারা জোরগলায়ই বলছেন, ২০১৯ সালের আগে নির্বাচন হবে না।সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণের সমাবেশে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, খালেদা জিয়া এই আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে।

খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। হাই কোর্টের কোনো বিচারককে তো দেখলাম না, এ বিষয়ে একটা স্বতঃপ্রণোদিত রুল দিতে।যে মন্ত্রী বেগম জিয়ার বাসায় খাবার বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন, তিনিই টক শোতে আমার চোখ উপড়ে ফেলার হুমকি দিয়েছিলেন।

রতালের সমর্থনে রোববার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের এক সমাবেশে তিনি এই আশার কথা জানান।তবে কিসের ভিত্তিতে এই সময়সীমা তিনি বলছেন, তা স্পষ্ট করেননি বিএনপি চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা।নির্দলীয় সরকারের অধীনে মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে গত ৫ জানুয়ারি থেকে অবরোধ চালিয়ে যাচ্ছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দল। সেই সঙ্গে বিরতি দিয়ে হরতালও দিচ্ছে।

বিক্ষিপ্ত বোমাবাজি ও গাড়ি পোড়ানোর মধ্য দিয়ে চলা এই অবরোধ ও হরতালে নাশকতা কঠোর হাতে দমনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার।সরকারের কঠোর অবস্থানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কয়েকদিন অবরুদ্ধ ছিলেন তার কার্যালয়ে। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের বেশ কয়েকজন নেতা গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন, অন্যরাও প্রকাশ্যে আসছেন না।

এই পরিস্থিতির মধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নুল বলেন, চলমান এই আন্দোলনে জনগণের দাবির মুখে ১৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই এই অবৈধ সরকারের পতন হবে।