• মঙ্গলবার , ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

শেষমেষ হাজী সেলিম আওয়ামী লীগের ভরসা-ঋৃণখেলাপ এর কবলে সাঈদ খোকন


প্রকাশিত: ১১:৫৮ পিএম, ২১ মার্চ ১৫ , শনিবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ২৬২ বার

sssssssssssssssশফিক আজিজ.ঢাকা:
ঋৃণখেলাপ এর কবলে পড়ছেন সাঈদ খোকন। ওপর মহলের আর্শিবাদ থাকা সত্বেও তার কাল হয়ে দাড়াচ্ছে ঋৃণখেলাপ সংস্কৃতি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একাধিক ব্যাংকে লেনদেনের ক্ষেত্রে সাঈদ খোকন সব কিছু ঠিকঠাক রাখতে পারেননি। এর ফের- ঋৃণখেলাপী হিসেবে তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যেতে পারে।এ অবস্থায় আলোচনায় উঠে এসেছেন হাজী মোঃ সেলিম। শেষমেষ হাজী সেলিমকেই আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেয়া হতে পারে বলে আওয়ামী লীগের একাধিক সিনিয়ন নেতা জাতিরকন্ঠকে জানিয়েছেন।

ssssতবে এ প্রসঙ্গে হাজী সেলিম জাতিরকন্ঠকে জানান, আমি মেয়র পদে নির্বাচন করার জন্যে দুই বছর ধরে হোম ওয়ার্ক করছি। নির্বাচনের সব কিছু পরিকল্পনা মাফিক এগিয়ে নিয়েছি। এলাকার জনগন আমাকে ভালবাসে। তারাই আমাকে মেয়র প্রার্থী করেছে। আমি জনগনের সঙ্গে আছি থাকব। জনগনের সেবা করটাই আমার কাজ। এটাই আমার নির্বাচনের মূলমন্ত্র। কাজেই আওয়ামী লীগ আমাকে মনোনয়ন দিলে সেটা হবে বাড়তি প্রেরণা। আমি আশা করছি আমার জনপ্রিয়তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দেবেন।

জানা গেছে, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কপাল খুলতে পারে ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি মো. সেলিমের। দক্ষিণে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে এবার আলোচনায় এসেছে তার নাম। ঋণখেলাপির জটিলতা না কাটলে বাদ পড়তে পারেন সাঈদ খোকন।সাঈদ খোকনের নির্বাচনে বাধা ঋণখেলাপি জটিলতা।

প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে দলীয় প্রার্থীদের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারণী মহল। ওই বৈঠকে চট্টগ্রামের প্রার্থী নির্ধারণ করা হলেও ঢাকা দক্ষিণের প্রার্থী সাঈদ খোকনকে নিয়ে জটিলতায় কথা আলোচনায় আসে। এসময় ঋণখেলাপির কারণে সাঈদ খোকনের মনোনয়ন যদি বাতিল হয় সেক্ষত্রে দল প্রার্থীবঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন বৈঠকে উপস্থিত নেতারা। এসময় অনেক নেতা বলেন, হাজী মো. সেলিমকে প্রার্থী করা যেতে পারে।

বিষয়টি সুরাহা ও তিন সিটিতে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে শুক্রবার চট্টগ্রাম ও ঢাকার শীর্ষ নেতাদের আবারও ডাকেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বৈঠকে সাঈদ খোকনের পরিবর্তে হাজী মো. সেলিমকে প্রার্থী করার বিষয়ে মত দেন অনেকে।বৈঠকে উপস্থিত এক নেতা বলেন, মূলত হাজী মো. সেলিম আর সাঈদ খোকনের বিষয়ে বেশি আলোচনা হয়। সাঈদ খোকনের ঋণখেলাপির বিষয়টিও আলোচনায় আসে। অনেকে এ সময় হাজী সেলিমের পক্ষে মত দেন।
সাঈদ খোকনের সঙ্গে যোগাযোগ করা বলে তিনি বলেন, আমার অনেকগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে। এবং বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ঋণ পাওয়ার অধিকারও রয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংকে আমার ঋণ রয়েছে। একজন ব্যবসাহী হিসেবে আমি ঋণ গ্রহিতা তবে ঋণ খেলাপি নই।