• রোববার , ২৮ এপ্রিল ২০২৪

বাপবেটার জন্মদিন আয়োজন-


প্রকাশিত: ১০:৪৪ পিএম, ৫ অক্টোবর ২০ , সোমবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ১৪৭ বার

নড়াইল প্রতিনিধি : বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার জন্মদিন আজ সোমবার। ক্রিকেট অঙ্গনের উজ্জ্বল এই নক্ষত্র ৩৭ পেরিয়ে ৩৮ বছরে পা রাখলেন। আজ জুনিয়র মাশরাফী, অর্থাৎ মাশরাফীর ছেলে সাহেল মোর্ত্তজারও জন্মদিন। ২০০৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর মাশরাফী-সুমি দম্পতির বিয়ে হয়। ২০১৪ সালের এই দিনেই তাঁদের ঘর আলো করে আসে দ্বিতীয় সন্তান সাহেল মোর্ত্তজা। ছয় পেরিয়ে সাত বছরে পা রাখছে সাহেল মোর্ত্তজা।

এদিকে নড়াইলে নানা আয়োজনে সাবেক টাইগার অধিনায়ক ও নড়াইল-২ আসনের এমপি মাশরাফি বিন মুর্তজার ৩৮তম জন্মদিন পালিত হয়েছে। একই সঙ্গে তার ছেলে সাহেল মুর্তজারও জন্মদিন আজ। বাবার সঙ্গে তারও জন্মদিন পালিত হয়েছে। সোমবার সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ছাড়াও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ মাশরাফির জন্মদিন উদযাপন করেন।

জানা গেছে, নড়াইলে বেলা ১১টায় সদরের নাকশী আশ্রয়ণ প্রকল্প গুচ্ছগ্রাম এলাকায় আয়োজিত দোয়া অনুষ্ঠানে মাশরাফির সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। দোয়া অনুষ্ঠান শেষে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। আওয়ামী লীগ দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে হতদরিদ্র আশ্রয়ণ প্রকল্পবাসী এতে অংশ নেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক হাফিজ খান মিলন, ভিক্টোরিয়া কলেজের সাবেক ভিপি ও বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা সাবু মোল্যা, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি চঞ্চল শাহরিয়ার মীম, জেলা যুবলীগ নেতা খোকন সাহা, আওয়ামী লীগ নেতা মহিদ, লিটন প্রমুখ।

অপরদিকে কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কালিয়া পৌর নির্বাচনের আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামান হীরার উদ্যোগে বিকালে বাজার মাদ্রাসায় দলীয় নেতাকর্মী, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে মাশরাফির জন্মদিন পালন করা হয়। সেখানে তার সুস্থতা কামনা করে বিশেষ দোয়া ও তবারক বিতরণ করা হয়।

১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর নড়াইল শহরের চিত্রা নদীর পাশে আলাদাৎপুর গ্রামে নানার বাড়িতে মা হামিদা মুর্তজার কোল আলো করে পৃথিবীতে আসেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। এদিকে ২০১৫ সালের একই দিনে মাশরাফি-সুমি দম্পতির ঘর আলো করে জন্মগ্রহণ করে মাশরাফির ছেলে সাহেল মুর্তজা।

সোমবার সকালে মাশরাফির বাবা গোলাম মুর্তজা স্বপন বলেন, মাশরাফির জন্মদিনে পারিবারিকভাবে আমরা কখনও কেক কাটা বা কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করি না। কেক কেটে জন্মদিন পালন করা মাশরাফি কখনও পছন্দ করে না। এ সময় সৃষ্টিকর্তার কাছে মাশরাফি ও তার ছেলের জন্য দোয়া করা হয়।