থাইল্যান্ডের পর এবার মালয়েশিয়ায় গণকবরে কয়েক’শ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গার মৃতদেহ
বিশেষ প্রতিবেদক.ঢাকা: থাইল্যান্ডের পর এবার মালয়েশিয়ার পেরলিস প্রদেশের গহীন জঙ্গলে পুলিশ ৩০টি গণকবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম মালয় মেইল অনলাইন। এসব গণকবরে কয়েক’শ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গার মৃতদেহ থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় মানব পাচারকারীদের কোনো আটক কেন্দ্র নেই- দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এমন দাবি সত্ত্বেও সীমান্তবর্তী পাদাং বেসার ও ওয়াং কেলিয়ান এলাকা থেকে এসব গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেলো।
চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে অভিযান চালিয়ে পুলিশ এসব কবরের সন্ধান পেলেও এই প্রথম এ খবর প্রকাশ পেলো।
এর আগে, গত মাসের শেষ দিক থেকে মালয়েশীয় সীমান্তের কাছে থাইল্যান্ডের পাদাং বেসারের জঙ্গলে বেশ কয়েকটি গণকবর থেকে রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশিদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছিলো।
এদিকে, সাগরে রোহিঙ্গাদের উদ্ধার ও মানব পাচার রোধ করতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী।
KUALA LUMPUR, May 24 — Home Minister Datuk Seri Ahmad Zahid Hamidi told Penang today to prove its claim of upholding human rights by taking in the Rohingya and Bangladeshi migrants stranded at sea.
The Star Online also reported the minister as saying that several locations, aside from the island-state, have been identified as temporary camps for the migrants.
“We want to see the sincerity of the Penang government, led by DAP that are partners with PKR and PAS, that claims to champion human rights and is always asking the government to adopt humanitarian policies,” Zahid was quoted saying in Kajang.
Penang Chief Minister Lim Guan Eng told The Star earlier that the Rohingya and Bangladeshis should be given shelter on federal land as Penang lacks space.
Zahid also urged the United Nations refugee agency, UNHCR, and the International Organisation for Migration (IOM) today to help Putrajaya bear the cost of feeding the migrants.
“It cost(s) RM6.50 to feed one migrant per day. That is a large expenditure,” the Umno minister was quoted saying.
Malaysia and Indonesia agreed last Wednesday to provide humanitarian assistance to the 7,000 migrants still adrift at sea, including offering temporary shelter, provided that the international community takes steps to repatriate them within a year.
Rohingya refugees and Bangladeshi migrants were left to fend for themselves after their traffickers abandoned ship following a Thai crackdown that was sparked by the discovery of mass graves in southern Thailand, believed to contain corpses of Rohingya and Bangladeshis.
Utusan Malaysia’s Sunday edition, Mingguan Malaysia, reported today that the police have discovered 30 mass graves in Perlis believed to contain hundreds of corpses of Rohingya and Bangladeshis, after the Home Ministry denied the existence of human trafficking camps in Malaysia.
National news agency Bernama reported today Zahid as confirming the discovery of the mass graves in Padang Besar.
– See more at: http://www.themalaymailonline.com/malaysia/article/prove-penang-is-human-rights-champion-by-housing-migrants-minister-tells-st#sthash.ftRi8JkS.dpuf