ঈদের পর খালেদা জিয়ার আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারার বিচার বিশেষ ট্রাইব্যুনালে
মন্ত্রী বলেন, ‘ঈদের পরই এই বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হচ্ছে। এই ট্রাইব্যুনালে প্রত্যেকটা মানুষ পোড়ানোর ঘটনার মামলা পাঠানো হবে।’ ইনু বলেন, প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কারভাবে বলেছেন যে আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। বেগম জিয়াও নন। উনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন, তবে সম্প্রতি দেড় শতাধিক মানুষকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারার কর্মকাণ্ডের যে নেতৃত্ব তিনি দিয়েছেন, সেটা ১৯৭১ সালের গণহত্যার মতো একটি ঘটনা।’
৭১-এর গণহত্যায় যেমন রেহাই দেওয়া হচ্ছে না, তেমনি মানুষ পোড়ানোর দায়ে খালেদা জিয়াও অভিযুক্ত। তাঁর নামে মামলা হয়েছে, তদন্ত শেষ হয়েছে। দুই-একটা মামলায় অভিযোগপত্র হয়েছে। ট্রাইব্যুনালে খালেদা জিয়া যদি নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারেন তাহলে রাজনীতি করবেন, না হলে রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিয়ে কারাগারে চলে যাবেন। এর বাইরে তাঁর অন্য কোনো পরিণতি নেই বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
এ সময় জেলা জাসদের সভাপতি গোলাম মহসিন, সাধারণ সম্পাদক আবদুল আলীম স্বপন, মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দীন, মিরপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান বাহাদুর শেখ এবং জাসদের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।