• মঙ্গলবার , ২৬ নভেম্বর ২০২৪

হৃদয়-সুজানা সংসারে আগুন-অতঃপর..


প্রকাশিত: ৭:৩২ এএম, ২৬ মে ১৬ , বৃহস্পতিবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ৩৪৪ বার

দিনা করিম   :   হাল সময়ের আলোচিত গায়ক ও সংগীত পরিচালক হৃদয় খান ও মডেল সুজানার sujanaবিয়ে টিকল না। সাড়ে তিন বছর প্রেম করার পর গত বছরের ১ আগস্ট মডেল সুজানাকে বিয়ে করেন হৃদয়। এটি ছিল তাঁদের দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে।

মাস তিনেক যেতে না যেতেই তাঁদের দাম্পত্য জীবনে টানাপোড়েন শুরু হয়। একটা পর্যায়ে তা চরম আকার ধারণ করে। বনিবনা না হওয়ায় মাস চারেক ধরে আলাদা থাকছেন হৃদয় খান ও সুজানা। অবশেষে আজ সোমবার বিকেল চারটার দিকে ঢাকার মনিপুরিপাড়ায় একটি কাজি অফিসে গিয়ে তালাকনামায় স্বাক্ষর করেছেন হৃদয় খান। আজকের মধ্যেই সুজানাও তালাকনামা স্বাক্ষর করবেন।

বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে সুজানা বলেন, ‘হৃদয় একটা সময়ে আমাকে, আমার পরিবারকে এবং আমার পেশাকে সম্মান, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার চোখে দেখত। বিয়ের পর রাতারাতি হৃদয়ের আচরণে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে থাকে। আমাকে, আমার পরিবার ও আমার কাজকে অসম্মান করা শুরু করে। একটা সময়ে আমার সহ্যের সীমা অতিক্রম করে। তারপরও আমি চেষ্টা করেছি মানিয়ে নেওয়ার।’

সুজানা এও বলেন, ‘হৃদয় সব সময় আমার ওপর তার একপেশে মতামত জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করত। সংসারের কথা ভেবে আমিও তা মেনে নিতাম। কিন্তু সংসার তো একজনের ইচ্ছের ওপর চলে না। স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই ছাড় দিতে হয়। কিন্তু বিয়ের দুই মাস পর থেকে হৃদয়ের মধ্যে ছাড় দেওয়ার মানসিকতা আমি দেখতে পাইনি। এ সব কারণে বাধ্য হয়েই বিচ্ছেদের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।’

সুজানা আক্ষেপ করে বলেন, ‘হৃদয় তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে, ফ্যান পেজে, পত্রিকা ও টেলিভিশনে দেওয়া বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে আমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে বলে দাবি করেছে। কিন্তু তার কথা আর কাজের সঙ্গে আমি ও আমার পরিবার কোনো ধরনের মিল খুঁজে পাইনি। এটা আমার সঙ্গে প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই না।’

বিয়ের আসরে হৃদয় খান ও সুজানাএদিকে পুরো ব্যাপারটি সম্পর্কে জানতে হৃদয়ের সঙ্গে বেশ কয়েকবার মোবাইল ফোন ও খুদে বার্তার মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। হৃদয়ের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বিচ্ছেদের ব্যাপারটি নিয়ে হৃদয় নাকি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কোনো ধরনের কথা বলতে চান না। এমনকি সুজানাকে এই ব্যাপারে কথা বলতে নিষেধ করেছেন হৃদয়।

২০১০ সালের শুরুর দিকে পূর্ণিমা আকতার নামের একটি মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন হৃদয় খান। ছয় মাসের মাথায় হৃদয় খানের সেই সংসার ভেঙে যায়। তার আগে সাত বছর প্রেম করেন নওরীন নামের আরেকজন মেয়ের সঙ্গে। অন্যদিকে ২০০৬ সালে ঢাকার একটি বায়িং হাউসের কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদেকে প্রথম বিয়ে করেন সুজানা। তাঁর সেই বিয়ে টিকেছিল মাত্র চার মাস।

হৃদয় খান সুজানা সংসারে আগুন-

দিনা করিম   :   হাল সময়ের আলোচিত গায়ক ও সংগীত পরিচালক হৃদয় খান ও মডেল সুজানার বিয়ে টিকল না। সাড়ে তিন বছর প্রেম করার পর গত বছরের ১ আগস্ট মডেল সুজানাকে বিয়ে করেন হৃদয়। এটি ছিল তাঁদের দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে।

মাস তিনেক যেতে না যেতেই তাঁদের দাম্পত্য জীবনে টানাপোড়েন শুরু হয়। একটা পর্যায়ে তা চরম আকার ধারণ করে। বনিবনা না হওয়ায় মাস চারেক ধরে আলাদা থাকছেন হৃদয় খান ও সুজানা। অবশেষে আজ সোমবার বিকেল চারটার দিকে ঢাকার মনিপুরিপাড়ায় একটি কাজি অফিসে গিয়ে তালাকনামায় স্বাক্ষর করেছেন হৃদয় খান। আজকের মধ্যেই সুজানাও তালাকনামা স্বাক্ষর করবেন।

বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে সুজানা বলেন, ‘হৃদয় একটা সময়ে আমাকে, আমার পরিবারকে এবং আমার পেশাকে সম্মান, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার চোখে দেখত। বিয়ের পর রাতারাতি হৃদয়ের আচরণে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে থাকে। আমাকে, আমার পরিবার ও আমার কাজকে অসম্মান করা শুরু করে। একটা সময়ে আমার সহ্যের সীমা অতিক্রম করে। তারপরও আমি চেষ্টা করেছি মানিয়ে নেওয়ার।’

সুজানা এও বলেন, ‘হৃদয় সব সময় আমার ওপর তার একপেশে মতামত জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করত। সংসারের কথা ভেবে আমিও তা মেনে নিতাম। কিন্তু সংসার তো একজনের ইচ্ছের ওপর চলে না। স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই ছাড় দিতে হয়। কিন্তু বিয়ের দুই মাস পর থেকে হৃদয়ের মধ্যে ছাড় দেওয়ার মানসিকতা আমি দেখতে পাইনি। এ সব কারণে বাধ্য হয়েই বিচ্ছেদের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।’

সুজানা আক্ষেপ করে বলেন, ‘হৃদয় তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে, ফ্যান পেজে, পত্রিকা ও টেলিভিশনে দেওয়া বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে আমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে বলে দাবি করেছে। কিন্তু তার কথা আর কাজের সঙ্গে আমি ও আমার পরিবার কোনো ধরনের মিল খুঁজে পাইনি। এটা আমার সঙ্গে প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই না।’

বিয়ের আসরে হৃদয় খান ও সুজানাএদিকে পুরো ব্যাপারটি সম্পর্কে জানতে হৃদয়ের সঙ্গে বেশ কয়েকবার মোবাইল ফোন ও খুদে বার্তার মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। হৃদয়ের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বিচ্ছেদের ব্যাপারটি নিয়ে হৃদয় নাকি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কোনো ধরনের কথা বলতে চান না। এমনকি সুজানাকে এই ব্যাপারে কথা বলতে নিষেধ করেছেন হৃদয়।

২০১০ সালের শুরুর দিকে পূর্ণিমা আকতার নামের একটি মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন হৃদয় খান। ছয় মাসের মাথায় হৃদয় খানের সেই সংসার ভেঙে যায়। তার আগে সাত বছর প্রেম করেন নওরীন নামের আরেকজন মেয়ের সঙ্গে। অন্যদিকে ২০০৬ সালে ঢাকার একটি বায়িং হাউসের কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদেকে প্রথম বিয়ে করেন সুজানা। তাঁর সেই বিয়ে টিকেছিল মাত্র চার মাস।