• শুক্রবার , ১৫ নভেম্বর ২০২৪

সারাদেশে জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান হলেন যাঁরা


প্রকাশিত: ৮:৩৪ পিএম, ২৮ ডিসেম্বর ১৬ , বুধবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ১১১ বার

অনলাইন ডেস্ক রিপোর্টার  :   সারা দেশে ৬১ জেলায় জেলা পরিষদে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ ও গণনা jjjশেষে ফলাফল প্রকাশ শুরু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এ স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করা হয়। পরে কিছুটা বিরতি দিয়ে গণনা করা হয়। এরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি বাদে ৬১ জেলায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। এর মধ্যে ২২ জেলায় চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী থাকায় তাঁরা বিনাভোটে নির্বাচিত হয়ে আছেন। তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী। এর বাইরে আজ ৩৯ জেলায় চেয়ারম্যান পদে ভোট গ্রহণ করা হয়। সাধারণ সদস্যপদে ১৩৯ জন ও সংরক্ষিত সদস্যপদে ৫৩ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

যে ২২ জেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা হলেন নারায়ণগঞ্জে আনোয়ার হোসেন, গাজীপুর মো. আখতারুজ্জামান, ঠাকুরগাঁওয়ে সাদেক কোরাইয়াশী, জয়পুরহাটে আরিফুর রহমান রকেট, নাটোরে সাজেদুর রহমান খান, সিরাজগঞ্জে আবদুল লতিফ বিশ্বাস, যশোরে শাহ বদিউজ্জামান, বাগেরহাটে শেখ কামরুজ্জামান টুকু, ঝালকাঠিতে সরদার শাহ আলম, ভোলায় আবদুল মোমিন টুলু, নেত্রকোনায় প্রশান্ত কুমার রায়, মুন্সীগঞ্জে মো. মহিউদ্দীন, দিনাজপুরে আজিজুল ইমাম চৌধুরী, নওগাঁয় এ কে এম ফজলে রাব্বী, কুষ্টিয়ায় রবিউল ইসলাম, ঝালকাঠীতে সরদার মো. শাহ আলম, কিশোরগঞ্জে মো. জিল্লুর রহমান, ঢাকায় মো. মাহবুবুর রহমান, হবিগঞ্জে ডা. মো. মুশফিক হোসেন চৌধুরী, চট্টগ্রামে মোহাম্মদ আবদুস সালাম, টাঙ্গাইলে ফজলুর রহমান খান ও ফরিদপুরে মো. লোকমান মৃধা।

আজ নির্বাচনে যাঁরা জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান হয়েছেন-

কুড়িগ্রাম : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী মো. জাফর আলী আনারস প্রতীকে ৬৫০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপপিরিচ প্রতীকের পনির উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ২৭৯ ভোট।

সাতক্ষীরা : আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৪৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত মুনসুর আহমেদ আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৭৮ ভোট।

পিরোজপুর : চেয়ারম্যান পদে জিতেছেন বিদ্রোহী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মহারাজ। তিনি পেয়েছেন ৪২৩ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী অধ্যক্ষ শাহআলম পেয়েছেন ৩০২ ভোট।

চাঁদপুর : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলহাজ ওসমান গণি পাটোয়ারী মোবাইল প্রতীকে ৭৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল আমিন রুহুল ঘোড়া প্রতীকে ৪১৪ ভোট পেয়েছেন।

বরিশাল : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. মইদুল ইসলাম বেসরকারিভাবে  বিজয়ী হয়েছেন। তিনি আনারস প্রতীক পেয়েছেন ৯৬৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী খান আলতাফ হোসেন ভুলু ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৫৫
ভোট।

নীলফামারী : চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জয়নাল আবেদীন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪৪২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মমতাজুল হক পেয়েছেন ৪১১ ভোট।

লক্ষ্মীপুর : চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী সামছুল ইসলাম ৫৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী পেয়েছেন ১৯৭ ভোট।

শেরপুর : চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে জিতেছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হুমায়ূন কবীর রুমান। তিনি পেয়েছেন ৫৬৩ ভোট। অপরদিকে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী চন্দন কুমার পাল পেয়েছেন ১৭৬ ভোট।

ময়মনসিংহ : চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে জিতেছেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী ইউসুফ খান পাঠান। তিনি আনারস প্রতীকে পেয়েছেন এক হাজার ৭৩১ ভোট। অপরদিকে তাঁর নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে এম ফখরুল আলম চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ২৮৮ ভোট।

নড়াইল : আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাবেক পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন বিশ্বাস বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ২৯৪ ভোট। অপরদিকে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত অ্যাডভোকেট সৈয়দ আয়ুব আলী আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৫৩ ভোট।

মেহেরপুর : বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম রসুল। তিনি আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১০৭ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত অ্যাডভোকেট মিয়াজান আলী কাপ-পিরিচে পেয়েছেন ৮৪ ভোট।

গাইবান্ধা : চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আতাউর রহমান আতা বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আতা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সৈয়দ শামস্-উল-আলম হিরু তালগাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৭০ ভোট।

মানিকগঞ্জ : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট গোলাম মহীউদ্দিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬৫ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. রমজান আলী পেয়েছেন ৩৫৭ ভোট।

লালমনিরহাট : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৭৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নজরুল হক পাটোয়ারী ভোলা। তিনি মোটরসাইকেল মার্কায় পেয়েছেন ১৫৫ ভোট।

মৌলভীবাজার : বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. আজিজুর রহমান চশমা প্রতীকে ৩৪২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এম শাহীন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৮৯ ভোট।

বরগুনা : ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ৫৯৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ- সমর্থিত প্রার্থী মো. দেলোয়ার হোসেন। তাঁর নিকটতম প্রার্থী জাতীয় পার্টির জেলা সভাপতি জাফরুল হাসান ফরহাদ আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৯ ভোট।

গোপালগঞ্জ : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী চৌধুরী এমদাদুল হক বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আনারস প্রতীকে ৯২৩ ভোট পেয়েছেন। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্ধী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মোল্যা ওবায়দুল্লাহ বাকী কাপ-পিরিচ মার্কায় পেয়েছেন মাত্র ১৫ ভোট।

ঝিনাইদহ : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী কনক কান্তি দাস বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন । তিনি পেয়েছেন ৫৩৭ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় পার্টির নেতা (এরশাদ) এম হারুন অর রশীদ পেয়েছেন ৩৯২ ভোট।

পঞ্চগড় : আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আমানুল্লাহ বাচ্চু চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তিনি টেবিল ফ্যান প্রতীকে ১৩৫ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিক প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু বকর ছিদ্দিক। তিনি চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১২২ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ : বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী ও দলের জেলা সভাপতি মইনুদ্দীন মণ্ডল। তিনি জিপ গাড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩০৭ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ বণিক সমিতির সভাপতি ও সাবেক ছাত্রদল নেতা আব্দুল ওয়াহেদ। তিনি তালগাছ মার্কায় পেয়েছেন ২৪৯ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা : আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শেখ সামসুল আবেদীন খোকন বেসরকারি ফলাফলে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২৬৬ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত মাহফুজুর রহমান মনজু পেয়েছেন ২৪৭ ভোট।

শরীয়তপুর : চেয়ারম্যান পদে জিতেছেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিক ছাবেদুর রহমান খোকা।

পাবনা : চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী রেজাউল রহিম লাল বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।

রাজশাহী : চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী সরকার।

নরসিংদী : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. আসাদোজ্জামান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

সিলেট : আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী লুৎফর রহমান বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।

সুনামগঞ্জ : আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী নুরুল হুদা মুকুট বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।

মাগুরা : চেয়ারম্যান পদে জিতেছেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী পঙ্কজ কুমার কুণ্ডু।

রংপুর : চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত অ্যাডভোকেট ছাফিয়া খানম বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।

২০১১ সালের ১৫ ডিসেম্বর ৬১ জেলায় প্রশাসক নিয়োগ দেয় সরকার। তাঁদের মেয়াদপূর্তিতে এবারই প্রথম জেলা পরিষদে নির্বাচন হচ্ছে। জেলায় অন্তর্ভুক্ত সিটি করপোরেশন (যদি থাকে), উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। চেয়ারম্যান পদে ৪১ জেলায় ভোট হয়। সাধারণ সদস্যপদে দুই হাজার ৯৮৫ জন ও সংরক্ষিত সদস্যপদে ৮০৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।

এ হিসাবে স্থানীয় সরকারের চারটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬৭ হাজার নির্বাচিত প্রতিনিধি এ নির্বাচনে ভোট দেবেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদে। দেশের প্রায় চার হাজার ৫৭১টি ইউনিয়ন পরিষদে গড়ে ১৩ জন করে প্রায় ৬০ হাজারের মতো নির্বাচিত প্রতিনিধি রয়েছেন।

একইভাবে ৪৮৮টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধি রয়েছেন প্রায় দেড় হাজার। ৩২০টি পৌরসভায় নির্বাচিত প্রতিনিধি রয়েছেন সাড়ে পাঁচ হাজার এবং ১১টি সিটি করপোরেশনে প্রায় ৫৫০ নির্বাচিত প্রতিনিধি রয়েছেন, যাঁরা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

এ দিকে আদালতের নির্দেশে নোয়াখালীতে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সব ধরনের পদে এবং ২, ৬ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্যপদে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়া যশোরে ৩ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্যপদে এবং সংরক্ষিত ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ স্থগিত আছে। আর মাগুরায় ১১ নম্বর ওয়ার্ডে সব ধরনের পদে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে।  বগুড়ায় চেয়ারম্যান পদে ও গাইবান্ধায় ৮ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্যপদে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে।