প্লাস্টিক সার্জারি-মেহময়ী হতে গিয়ে রূপের বারোটা নায়িকাদের
বিনোদন রিপোর্টার : সুন্দর হতে কে না চায়? সেখানে যদি প্লাস্টিক সার্জারির মতো চটজলদি উপায় হাতের মুঠোয় থাকে তা হলে তো আর কথাই নেই। আর এই কারণেই নিজেকে আরও সুন্দর আরও মোহময়ী করে তুলতে অনেক সময়ই কৃত্রিম সৌন্দর্য্যের দারস্থ হন সেলেবরা। তবে সেই সুন্দর হওয়ার নেশায় এমন সৌন্দর্য্য বিভ্রাট হবে জানলে তারাও এ পথে পা বাড়াতেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। প্লাস্টিক সার্জারি করিয়ে নিজেদের স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য হারিয়ে কুৎসিত হয়েছেন অনেকেই। তাদের নিয়েই আজকের আয়োজন-
কারিনা কাপূর: সার্জারির মধ্যমে নিজের গালের অতিরিক্ত মেদ ছেঁটে ফেলেছিলেন বেবো। কিন্তু বি-টাউনের একাংশের মতে এই সার্জারির পর বেশি বুড়োটে লাগে তাকে।
আনুশকা শর্মা: যদিও সম্পূর্ণ মুখে প্লাস্টিক সার্জারি করাননি আনুশকা। তবে কিছুদিন আগেই ‘লিপ জব’ ইস্যুতে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন তিনি। অনেকেই মনে করেন, লিপ পাউট করার আগেই বেশি ভালো দেখাত আনুশকাকে।
গৌরি খান: বলিউডে বোটক্স আর প্লাস্টিক সার্জারির পদপ্রদর্শকদের মধ্যে অন্যতম বলা হয় কিং খান ঘরণী গৌরি খানকে। যদিও সমালোচকরা বলেন, অপারেশনের আগেই ভালো দেখতে ছিলেন তিনি।
প্রীতি জিন্তা: বি-টাউনের ডিম্পল বেবি প্রীতিও করিয়েছিলেন সার্জারি। কিন্তু অনেকে বলেন তার নিউ লুক পছন্দ করেনি বলিউড।
জুহি চাওলা: স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য আর সুন্দর হাসি দিয়ে দর্শকদের মন জয় করেছিলেন জুহি। কিন্তু সার্জারির পর তার সেই জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়ে।
কোয়েনা মিত্র: শ্যামলা বর্ণের এই বঙ্গতনয়া ২০০০ সালের মাঝামাঝি সময়ে বলিউডে আসেন। এরপরই হঠাৎই ২০১৩ সালে প্লাস্টিক সার্জারি করান তিনি। কিন্তু সেই সার্জারির পর সত্যিই কি সুন্দরী হলেন?
রাখি: বলিউডের ড্রামা কুইন বলা হয় তাকে। নিজের কাজের জন্য নয়, প্রায়শই অন্যান্য নানা অদ্ভুতুড়ে খবরের জন্য শিরোনামে থাকেন তিনি। রাখিও তার ঠোঁট, নাকে সার্জারি করিয়েছিলেন। ব্রেস্ট ইমপ্লান্টেশনও করান তিনি। কিন্তু নিন্দুকরা বলেন, প্লাস্টিক সার্জারির পর আগের থেকেও কুৎসিত হয়ে গিয়েছেন রাখি।
আয়েশা টাকিয়া: আয়েশা টাকিয়া নিজের কাজের থেকেও তার লাইপোসাকশন আর ব্রেস্ট ইমপ্লান্টেশনের জন্য বি-টাউনে ফেমাস। কিন্তু সার্জারির পর সত্যিই কি ভালো লাগছে আয়েশা কে?