• বুধবার , ২০ নভেম্বর ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সোহেল তাজের অন্তরঙ্গ মূহুর্তটাই নতুন রাজনীতি


প্রকাশিত: ১০:০১ পিএম, ২৫ জানুয়ারী ১৬ , সোমবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ২৩৫ বার

shoel taj pm-www.jatirkhantha.com.bdএস রহমান : মুখে না বললেও শেখ হাসিনার বিশেষ অনুরোধে বদলে যেতে পারে সোহেল তাজের অবস্থান।শিগগির এর প্রতিফলনও দেখা দিতে পারে। দলের বিশেষ পদেও আসতে পারেন তিনি।
প্রধানমন্তীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ সাক্ষাতকারে সোহেল তাজকে নানা ধরনের উপদেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতকারকালে সোহেল তাজের অন্তরঙ্গ মূহুর্ত ও হাসিটাই বলে দেয় অনেক কিছু।

এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজের সাক্ষাতের ছবি ঘিরে গণমাধ্যমে তার রাজনীতিতে আসার যে খবর প্রকাশ হয়েছে তা সঠিক নয় বলে দাবি করেছেন সোহেল তাজ। সোমবার নিজের ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে এই দাবি করেন প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ।

Shohel taj-1atirkhantha.com.bdতিনি বলেন, ‘প্রিয় বন্ধু ও শুভানুধ্যায়ীরা, আমি সবাইকে জানাতে চাই- গণমাধ্যমে আমার রাজনীতিতে ফেরার যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণই অসত্য।’গত শনিবার রাতে দুই বোন সিমিন হোসেন রিমি ও মাহজাবিন আহমেদ মিমিকে নিয়ে গণভবনে যান সোহেল তাজ। পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আবেকঘন সাক্ষাতের ছবি ফেসবুকে দেন মিমি।
রাজনীতিতে আসার খবর অসত্য: সোহেল তাজ

ওই ছবি নিয়েই শুরু হয় গুঞ্জন। রাজনৈতিক অঙ্গনের ওই গুঞ্জনের বরাত দিয়ে কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর আসে- আবারও রাজনীতিতে সক্রিয় হচ্ছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। সোহেল তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন,  ‘তাজউদ্দীন আহমদ ও সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন স্মৃতি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে জানাতেই সেদিন আমি ও পরিবারের সদস্যরা গণভবনে গিয়েছিলাম।’

তিনি আরো লিখেন, ‘আমাদের মনে হয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অমূল্য পরামর্শ ও দিক নির্দেশনা এই ফাউন্ডেশনকে কার্যকর করতে সহায়ক হবে। তিনি কেবল বাংলাদেশের জনগণের অভিভাবক নন, বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার রক্ষক।’

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নবম সংসদ নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। ওই সরকারে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন সোহেল তাজ।এক পর্যায়ে মন্ত্রিসভা ও সংসদ থেকে পদত্যাগ করে দেশের বাইরে চলে যান তিনি। পরে তার নির্বাচনী এলাকা গাজীপুরের কাপাসিয়ার সংসদ সদস্য হন তার বোন সিমিন হোসেন রিমি।