ওবায়দুল কাদের বলেন, সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রণের জন্য আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা করা হয়েছিল। কিন্তু তুচ্ছ কারণে এর অপপ্রয়োগ করা হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে। খুলনায় যে ঘটনা ঘটেছে তা দুঃখজনক। তিনি বলেন, সাংবাদিকরা ৫৭ ধারা বাতিল চেয়ে আন্দোলন করছেন। কিন্তু আমি বলব- আইসিটি আইনের এই ধারাটি বাতিলের চেয়ে এর অপপ্রয়োগ ঠেকানোর বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
এদিকে ইসির সঙ্গে সুশীল সমাজের সংলাপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সংবিধানেই লেখা আছে সেনাবাহিনীকে কোথায়, কখন ও কীভাবে ব্যবহার করা যাবে। তাদের ডেকে এনে অহেতুক বিতর্কের দরকার নেই। যখন সময় আসবে তখনই বলা যাবে। তাছাড়া একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের দাবি অবান্তর ও অযৌক্তিক বলে আমার মনে হয়।
তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে তা সংলাপসহ সব প্রক্রিয়া শেষে বলা যাবে। সংলাপে শত ফুল ফুটবে, শত মত আসবে। তবে কমিশন তাদের রোডম্যাপ অনুসারে এগিয়ে যাবে। বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, বাইরে থেকে ঢিল ছোঁড়ার প্রবণতা বন্ধ করুন। আপনারা সংলাপে এসে নিজেদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করুন। আওয়ামী লীগও করবে।