চিত্রনায়িকা মাহির নয়া সংসারে ঝড়-বহু স্বামীর ঘটনায় শ্বশুরবাড়ি বিব্রত
সিলেট থেকে তাজুল ইসলাম : চিত্রনায়িকা মাহির নয়া সংসারে ঝড় বইছে। একাধিক স্বামীর ঘটনায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন এমন বিব্রত যে, কাজের লোকজন পর্যন্ত কোন কথা বলছে না।
বিয়ের দুইদিন পর মাহির প্রথম স্বামী দাবিদার শাহরিয়ার শাওন তার ফেসবুকে মাহির বিয়ের নানাবিধ অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশ করলে চারদিকে তোলপাড় শুরু হয়। দারুন বিব্রত হয় মাহিসহ তার শ্বশুরালয়ের লোকজন। পরিস্থিতি সামাল দিতে মাহি মামলা করে। মাহির মামলায় শাওনকে পাঠানো হয় কারাগারে ।
মাহির শ্বশুরবাড়ি নগরীর দক্ষিণ সুরমার কদমতলীর স্বর্ণশিখা আবাসিক এলাকার এ ব্লকের ১৪০ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা ব্যবসায়ী আবদুল মান্নানের ৪ ছেলের মধ্যে চিত্র নায়িকা মাহির বর অপু দ্বিতীয়। তার বড় ছেলে জাবেদ মাহমুদ টিপু আমেরিকায় ও ছোট ছেলে নাহিদ ও আরেকজন দেশে অবস্থান করছেন।
শিক্ষাজীবনের অধিকাংশ সময় ভারতের শিলংয়ে ও ব্রিটেনে কাটানো মাহমুদ পারভেজ অপু তেমন একটা পরিচিত মুখ নন। পিতার ব্যবসার সুবাদে লেখাপড়া শেষে দেশে ফিরে কয়লা ও ইটভাটার ব্যবসা দেখাশোনা শুরু করেন।
সরেজমিনে মাহির শ্বশুরালয়ে গিয়ে দেখা যায়, ফলফলাদি আর বিশাল দীঘি নিয়ে গড়ে উঠা শান্ত সুন্দরের প্রতিচ্ছবি। বাড়ির ভেতরে দীঘির শানবাঁধানো ঘাট, দীঘির এক পাড়ে বাঁশঝাড়, অপর পাশে ফলফলাদি ও সারি সারি সুপারির গাছ। বাড়ির মূল ভবনটি একতলা হলেও প্রবেশপথে চোখ জুড়িয়ে যায় বাংলো টাইপের ঘর।
এ বাড়িতে পুত্রবধূ হয়ে স্থায়ী হওয়ার কথা হালের শীর্ষ নায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু শাওনকাণ্ডে বিব্রত মাহির শ্বশুরালয়ের কেউ এমনকি কাজের লোকও কথা বলতে রাজি হননি। মাহির প্রথম স্বামী দাবিদার শাওন আদালতে বিয়ের কাবিন উপস্থাপনার খবরে অপুর পরিবার মুখে কুলুপ এঁটেছে। গণমাধ্যম তো দূরে থাক স্বজনদের সঙ্গে এমনকি পাড়া প্রতিবেশিদেরও এড়িয়ে চলছেন তারা।
বুধবার গুজব ছড়িয়ে পড়ে মাহিয়া মাহিকে তার স্বামী মাহমুদ পারভেজ অপু তালাক দিয়েছেন। এ তথ্যের সত্যতা খুঁজতে মাহির শ্বশুরালয় কদমতলী স্বর্ণশিখা আবাসিক এলাকায় সরেজমিনে গিয়েও কোনো তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলেও এ ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি। তারা বলছেন, আমরাও এ ধরনের খবর নানাজনের কাছ থেকে জানতে পেরেছি।
তবে বাস্তবতা কি, মাহির স্বামী ও তার পরিবারই ভালো বলতে পারবে। অপু কোথায় অবস্থান করছেন সে ব্যাপারেও কোনো তথ্য কেউ দিতে পারেননি। মাহির শ্বশুরালয়ে একজন কাজের লোক পরিচয় দিলেও না বলেননি। তিনি বলেন, ‘অপু স্যারের ব্যাপারে মাততাম না’ (অপু স্যারের ব্যাপারে কথা বলবো না)। এ সময় মাহির শ্বশুর আবদুল মান্নানের সঙ্গে দেখা করার কথা বললে ‘স্যার বাসায় নেই’ বলে তিনি বাড়ির ভেতরে চলে যান।
মোবাইল ফোনে মাহির চাচা শ্বশুর আবদুল বাছিত সেলিমের সঙ্গে যোগাযোগ হলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি না হননি। একইভাবে চিত্রনায়িকা মাহির দেবর নাহিদও কোনো কথা বলেননি।
স্থানীয় সাংবাদিক মুহাম্মদ তাজ উদ্দিন জানান, বুধবার গুজব ছড়িয়ে পড়ে অপু মাহিকে তালাক দিয়েছেন। এর সত্যতা নিশ্চিত করতে অনেক গণমাধ্যমকর্মী তাকেও ফোন দিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে মাহির শ্বশুরালয় থেকে কোনো কথা বলা হচ্ছে না।
শ্বশুরবাড়ির লোকজন এমন বিব্রত যে, কাজের লোকজন পর্যন্ত কোন কথা বলছে না।
বিয়ের দুইদিন পর মাহির প্রথম স্বামী দাবিদার শাহরিয়ার শাওন তার ফেসবুকে মাহির বিয়ের নানাবিধ অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশ করলে চারদিকে তোলপাড় শুরু হয়। দারুন বিব্রত হয় মাহিসহ তার শ্বশুরালয়ের লোকজন। পরিস্থিতি সামাল দিতে মাহি মামলা করে।মাহির মামলায় শাওনকে পাঠানো হয় কারাগারে ।
মাহির শ্বশুরবাড়ি নগরীর দক্ষিণ সুরমার কদমতলীর স্বর্ণশিখা আবাসিক এলাকার এ ব্লকের ১৪০ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা ব্যবসায়ী আবদুল মান্নানের ৪ ছেলের মধ্যে চিত্র নায়িকা মাহির বর অপু দ্বিতীয়। তার বড় ছেলে জাবেদ মাহমুদ টিপু আমেরিকায় ও ছোট ছেলে নাহিদ ও আরেকজন দেশে অবস্থান করছেন।
শিক্ষাজীবনের অধিকাংশ সময় ভারতের শিলংয়ে ও ব্রিটেনে কাটানো মাহমুদ পারভেজ অপু তেমন একটা পরিচিত মুখ নন। পিতার ব্যবসার সুবাদে লেখাপড়া শেষে দেশে ফিরে কয়লা ও ইটভাটার ব্যবসা দেখাশোনা শুরু করেন।
সরেজমিনে মাহির শ্বশুরালয়ে গিয়ে দেখা যায়, ফলফলাদি আর বিশাল দীঘি নিয়ে গড়ে উঠা শান্ত সুন্দরের প্রতিচ্ছবি। বাড়ির ভেতরে দীঘির শানবাঁধানো ঘাট, দীঘির এক পাড়ে বাঁশঝাড়, অপর পাশে ফলফলাদি ও সারি সারি সুপারির গাছ। বাড়ির মূল ভবনটি একতলা হলেও প্রবেশপথে চোখ জুড়িয়ে যায় বাংলো টাইপের ঘর।
এ বাড়িতে পুত্রবধূ হয়ে স্থায়ী হওয়ার কথা হালের শীর্ষ নায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু শাওনকাণ্ডে বিব্রত মাহির শ্বশুরালয়ের কেউ এমনকি কাজের লোকও কথা বলতে রাজি হননি। মাহির প্রথম স্বামী দাবিদার শাওন আদালতে বিয়ের কাবিন উপস্থাপনার খবরে অপুর পরিবার মুখে কুলুপ এঁটেছে। গণমাধ্যম তো দূরে থাক স্বজনদের সঙ্গে এমনকি পাড়া প্রতিবেশিদেরও এড়িয়ে চলছেন তারা।
বুধবার গুজব ছড়িয়ে পড়ে মাহিয়া মাহিকে তার স্বামী মাহমুদ পারভেজ অপু তালাক দিয়েছেন। এ তথ্যের সত্যতা খুঁজতে মাহির শ্বশুরালয় কদমতলী স্বর্ণশিখা আবাসিক এলাকায় সরেজমিনে গিয়েও কোনো তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলেও এ ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি। তারা বলছেন, আমরাও এ ধরনের খবর নানাজনের কাছ থেকে জানতে পেরেছি।
তবে বাস্তবতা কি, মাহির স্বামী ও তার পরিবারই ভালো বলতে পারবে। অপু কোথায় অবস্থান করছেন সে ব্যাপারেও কোনো তথ্য কেউ দিতে পারেননি। মাহির শ্বশুরালয়ে একজন কাজের লোক পরিচয় দিলেও না বলেননি। তিনি বলেন, ‘অপু স্যারের ব্যাপারে মাততাম না’ (অপু স্যারের ব্যাপারে কথা বলবো না)। এ সময় মাহির শ্বশুর আবদুল মান্নানের সঙ্গে দেখা করার কথা বললে ‘স্যার বাসায় নেই’ বলে তিনি বাড়ির ভেতরে চলে যান।
মোবাইল ফোনে মাহির চাচা শ্বশুর আবদুল বাছিত সেলিমের সঙ্গে যোগাযোগ হলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি না হননি। একইভাবে চিত্রনায়িকা মাহির দেবর নাহিদও কোনো কথা বলেননি।
স্থানীয় সাংবাদিক মুহাম্মদ তাজ উদ্দিন জানান, বুধবার গুজব ছড়িয়ে পড়ে অপু মাহিকে তালাক দিয়েছেন। এর সত্যতা নিশ্চিত করতে অনেক গণমাধ্যমকর্মী তাকেও ফোন দিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে মাহির শ্বশুরালয় থেকে কোনো কথা বলা হচ্ছে না।