কোস্টগার্ডের সাড়ে ৭ কোটি টাকার গম খেয়ে বদহজম
বিশেষ প্রতিনিধি : কোস্টগার্ডের সাড়ে ৭ কোটি টাকার গম খেয়ে বদহজম করে ফেলছে এক সাবেক পরিচালক।মামলা করে রেহাই পেতে চেয়েছিল। কিন্তু আদালতে বুমেরাং হয়েছে।শেষমেষ কোস্টগার্ডের সাবেক পরিচালক পাকরাও হয়েছে। আজ সোমবার ভোররাতে রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএসের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
দুদক সূত্র জাতিরকন্ঠকে জানায়, ১৯৯৮ সালে করা দুর্নীতির একটি মামলায় মোস্তাফিজুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে গত ২৯ কোস্টগার্ডের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) কমোডর (অব.) সফিক-উর-রহমানকে একই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।
দুদক সূত্র জানায়, কোস্টগার্ডের অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া গম দুর্নীতির মাধ্যমে বিক্রি করে সেই টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১৯৯৮ সালে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো সফিক-উর-রহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে। রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করা হয়।
এজাহারে বলা হয়, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কর্মসূচির আওতায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কোস্টগার্ডের অনুকূলে ১১ হাজার ১০০ মেট্রিক টন গম বরাদ্দ দেয়। নিয়মানুযায়ী ওই গম বিক্রির সুযোগ ছিল না। কিন্তু কোস্টগার্ডের তৎকালীন মহাপরিচালক সফিক-উর-রহমান ওই গম বিক্রির জন্য একটি কমিটি গঠন করেন।
কমিটি কিছু ভুয়া প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোটেশন নিয়ে নিজেদের খেয়াল খুশিমতো পাঁচ টাকা কেজি দরে গম বিক্রি করে। অথচ ওই সময় গমের বাজারমূল্য ছিল প্রতি কেজি ১১ টাকা ৬৪ পয়সা। এভাবে অভিযোগ ওঠা ব্যক্তিরা ৭ কোটি ৩৭ লাখ ৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।পরে ওই মামলার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করেন সফিক-উর-রহমান। রিটের নিষ্পত্তি হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিচারিক আদালত।এসের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
দুদক সূত্র জাতিরকন্ঠকে জানায়, ১৯৯৮ সালে করা দুর্নীতির একটি মামলায় মোস্তাফিজুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর কোস্টগার্ডের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) কমোডর (অব.) সফিক-উর-রহমানকে একই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।
দুদক সূত্র জানায়, কোস্টগার্ডের অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া গম দুর্নীতির মাধ্যমে বিক্রি করে সেই টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১৯৯৮ সালে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো সফিক-উর-রহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে। রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করা হয়।
এজাহারে বলা হয়, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কর্মসূচির আওতায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কোস্টগার্ডের অনুকূলে ১১ হাজার ১০০ মেট্রিক টন গম বরাদ্দ দেয়। নিয়মানুযায়ী ওই গম বিক্রির সুযোগ ছিল না। কিন্তু কোস্টগার্ডের তৎকালীন মহাপরিচালক সফিক-উর-রহমান ওই গম বিক্রির জন্য একটি কমিটি গঠন করেন।
কমিটি কিছু ভুয়া প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোটেশন নিয়ে নিজেদের খেয়াল খুশিমতো পাঁচ টাকা কেজি দরে গম বিক্রি করে। অথচ ওই সময় গমের বাজারমূল্য ছিল প্রতি কেজি ১১ টাকা ৬৪ পয়সা। এভাবে অভিযোগ ওঠা ব্যক্তিরা ৭ কোটি ৩৭ লাখ ৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।পরে ওই মামলার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করেন সফিক-উর-রহমান। রিটের নিষ্পত্তি হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিচারিক আদালত।