• শুক্রবার , ১৯ এপ্রিল ২০২৪

এমপি রানার খেল খতম-আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে ক্রোক পরোয়ানা


প্রকাশিত: ৪:২৯ এএম, ১৮ মে ১৬ , বুধবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ৬৫ বার

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি    :   টাঙ্গাইলের বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমদ  হত্যা 0মামলায় সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা ও তার তিনভাইসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে এবার ক্রোকি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

টাঙ্গাইল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গোলাম কিবরিয়ার এ আদেশ মঙ্গলবার টাঙ্গাইল মডেল থানায়  পৌঁছেছে বলে  কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, সোমবার আদালতের নির্দেশনা জারির পর  মঙ্গলবার আদেশটি থানায় পাঠানো হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহফিজুর রহমান জানান, ইতিপুর্বে আওয়ামী লীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমদ হত্যার অভিযোগে টাঙ্গাইল- ৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা ও তার ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র শহিদুর রহমান খান মুক্তি, কেন্দ্রীয় ছাত্র  লীগের সাবেক সহসভাপতি সানিয়াত খান বাপ্পা ও পরিবহন ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকনসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে  চার্জশিট জমা দেয়ার পর আদালত থেকে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় ।

তাদের এখনো পর্যন্ত  গ্রেফতার করা যায়নি। এ অবস্থায় পলাতক আসামিদের মালামাল ক্রোকের আদেশ চেয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির ওসি মাফিজুর রহমানের দরখাস্তের প্রেক্ষিতে শুনানি শেষে আদালত এই ক্রোকাদেশ দেন।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি রাতে শহরের কলেজ পাড়ায় নিজ বাস ভবনের সামনে থেকে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষনা করেন। এমপি রানাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ক্রোক পরোয়ানা

এমপি রানার খেল খতম-সহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ক্রোক পরোয়ানা
টাঙ্গাইলের বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমদ  হত্যা মামলায় সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা ও তার তিনভাইসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে এবার ক্রোকি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

টাঙ্গাইল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গোলাম কিবরিয়ার এ আদেশ মঙ্গলবার টাঙ্গাইল মডেল থানায়  পৌঁছেছে বলে  কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।তিনি জানান, সোমবার আদালতের নির্দেশনা জারির পর  মঙ্গলবার আদেশটি থানায় পাঠানো হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহফিজুর রহমান জানান, ইতিপুর্বে আওয়ামী লীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমদ হত্যার অভিযোগে টাঙ্গাইল- ৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা ও তার ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র শহিদুর রহমান খান মুক্তি, কেন্দ্রীয় ছাত্র  লীগের সাবেক সহসভাপতি সানিয়াত খান বাপ্পা ও পরিবহন ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকনসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে  চার্জশিট জমা দেয়ার পর আদালত থেকে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় । তাদের এখনো পর্যন্ত  গ্রেফতার করা যায়নি। এ অবস্থায় পলাতক আসামিদের মালামাল ক্রোকের আদেশ চেয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির ওসি মাফিজুর রহমানের দরখাস্তের প্রেক্ষিতে শুনানি শেষে আদালত এই ক্রোকাদেশ দেন।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি রাতে শহরের কলেজ পাড়ায় নিজ বাস ভবনের সামনে থেকে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষনা করেন