• শুক্রবার , ১৯ এপ্রিল ২০২৪

এবার রাইসকুকার ও সিগারেটের প্যাকেটে সাড়ে ১০ কেজি সোনা


প্রকাশিত: ১০:৫৫ পিএম, ১৮ অক্টোবর ১৪ , শনিবার

নিউজটি পড়া হয়েছে ৫৯ বার

 

বিকেলে সোনা ও রুপি উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজন (মাঝে)। তাদের সামনে আটক সোনা ও রুপি। ছবি: শুল্ক বিভাগের সৌজন্যে। স্টাফ রিপোর্টার.ঢাকা:
রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আজ শনিবার পৃথক তিনটি ঘটনায় এবার রাইসকুকার ও সিগারেটের প্যাকেটে সাড়ে ১০ কেজি সোনা উদ্ধার করেছে শুল্ক বিভাগ। এ ছাড়া এক কোটি ভারতীয় রুপি পাচারের ঘটনাও ধরা পড়েছে।

এসব ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন আবদুল লতিফ, নুরুল আলম ও আবুল মনসুর। তিনজনই এমিরেটস এয়ারলাইনসের আলাদা দুটি ফ্লাইটে করে দুবাই থেকে ঢাকায় আসেন।

আজ শনিবার সকাল নয়টার দিকে বিমানবন্দরের গ্রিন চ্যানেল থেকে সাড়ে সাত কেজি সোনা পাচারের সময় শুল্ক গোয়েন্দাদের হাতে গ্রেপ্তার হন আবদুল লতিফ। তিনটি সিগারেটের প্যাকেটের মধ্যে ৬৪টি সোনার বার নিয়ে আসেন তিনি। এসব সোনার দাম পৌনে চার কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান।

এদিকে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে রাইস কুকারের ভেতর তিন কেজি সোনাসহ শুল্ক বিভাগের হাতে গ্রেপ্তার হন নুরুল আলম। বিমানবন্দরের গ্রিন চ্যানেলের স্ক্যানিং মেশিনের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

একই সময় আবুল মনসুর নামে অন্য এক যাত্রীর কাছ থেকে এক কোটি ভারতীয় রুপি উদ্ধার করে শুল্ক বিভাগ। আবুল মনসুর তাঁর সঙ্গে থাকা বাচ্চাদের দোলনার ভেতরে এসব রুপি লুকিয়ে রেখেছিলেন।

ঢাকা কাস্টমস হাউজের যুগ্ম কমিশনার কাজী মুহম্মদ জিয়াউদ্দিন বলেন, রাইস কুকারের অ্যালুমিনিয়ামের প্লেটের মতো সোনার প্লেট তৈরি করা হয়েছিল। দুটি প্লেটের ওজন তিন কেজি ৪০ গ্রাম। এর বাজারমূল্য দেড় কোটি টাকা।